প্রতি বছর জুলাই হতে জুন পর্যন্ত (এক বছর) ৩০ জন মহিলাদের বিভিন্ন ধরণের আয়বর্ধক বৃত্তিমূলক ও ব্যাবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্ন-কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। যেমনঃ এমব্রয়ডারী ও সেলাই প্রশিক্ষণ।
দেশের দুঃস্থ দরিদ্র নারী
০২.
আত্ন-সামাজিক উন্নয়ন ও সমাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি
ক) ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র সীমার নীচে বরবাসকারী মহিলাদের খাদ্য নিরাপত্তাসহ প্রশিক্ষণ প্রদান ও আয়বর্ধক কর্মসূচীতে তাদের জড়িতকরণ। এই কার্যক্রমের অধীনে ভিজিডি কার্ডধারী মহিলাদেরকে দুই বছর ধরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে খাদ্য শষ্য প্রদান করা হয়।
দরিদ্র পীড়িত ও দুঃস্থ গ্রামীণ মহিলা
খ) দরিদ্র মা‘র জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা কর্মসূচির আধীনে গ্রামের দরিদ্র গর্ভবর্তী মায়েদের মাসিক ৩৫০/= টাকা হারে দুই বছর মেয়াদে মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান করা হয়।
পল্লী এলাকার দরিদ্র গর্ভবর্তী মহিলা
গ) ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রমের আওতায় দুঃস্থ অসহায় ও প্রশিক্ষিত ও নারীদের আত্ন-কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হয়।।
কর্ম প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দরিদ্র নারী
০৩.
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ
মহিলাও শিশুদের আইনগত সহায়তা প্রদানের লক্ষে উপজেলা পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি স্থানীয়ভাবে নারী ও শিশু নির্যাতন মূলক অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থা করে থাকে।
নির্যাতিত নারী ও শিশু
০৪.
স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন
উন্নয়ন কর্মসূচিতে আরো ব্যাপৃত এবং মহিলা জনগোষ্ঠীর মধ্যে সমপ্রসারণ করার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠন সমূহের নিবন্ধন প্রদান করা হয়।
সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি
০৫.
বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ)
মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান ও উন্নয়নের জন্য মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে নিবন্ধীত সক্রিয় মহিলা সংগঠনসূহকে আবেদনের ভিত্তিতে বছরে একবার ৫,০০০/- থেকে ২০,০০০/- টাকা পর্যন্ত আর্থিক অনুদান দেয়া হয়। এ সকল সমিতির আয়বর্ধক কার্যক্রমের ধরণ ও যোগ্যতা অনুসারে অনুদানের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। উল্লেখ্য, প্রতি বছর প্রতি জেলায় ২টি শ্রেষ্ঠ সমিতিকে ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা বিশেষ অনুদান প্রদান করা হয়।